শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মাদক সম্রাট এস্কোবারের জলহস্তিদের সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত কলাম্বিয়ার সরকার

মোহাম্মদ রকিব: [২] কলাম্বিয়ার কুখ্যাত মাদক চোরাকারবারী পাবলো এস্কোবার ১৯৯৩ সালে নিহত হলেও আলোচনায় উঠে এসেছেন আবারও।

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়