শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল ◈ রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসি, আটক করে ‘চাঁদা দাবি’ ছাত্রদল নেতার, সিসিটিভির ফুটেজ ফাঁস ◈ আর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটলে সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চ: হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের ◈ ধামরাইয়ে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গৃহবধুকে ধর্ষণ, আসামী গ্রেফতার ◈ গাজীপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা স্বপন

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মাদক সম্রাট এস্কোবারের জলহস্তিদের সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত কলাম্বিয়ার সরকার

মোহাম্মদ রকিব: [২] কলাম্বিয়ার কুখ্যাত মাদক চোরাকারবারী পাবলো এস্কোবার ১৯৯৩ সালে নিহত হলেও আলোচনায় উঠে এসেছেন আবারও।

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়