শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মাদক সম্রাট এস্কোবারের জলহস্তিদের সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিন্তিত কলাম্বিয়ার সরকার

মোহাম্মদ রকিব: [২] কলাম্বিয়ার কুখ্যাত মাদক চোরাকারবারী পাবলো এস্কোবার ১৯৯৩ সালে নিহত হলেও আলোচনায় উঠে এসেছেন আবারও।

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

[৩] ১৯৮০ সালে পাবলো তার ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানার সংগহশালাটি আরো সমৃদ্ধ করতে একটি পুরুষ ও দুটি স্ত্রী জলহস্তি আমদানি করেন। তিনি নিহত হওয়ার পর অন্য প্রাণীগুলোকে নতুন জায়গায় স্থানান্তর করা হলেও সরানো সম্ভব হয়নি দানব আকারের প্রাণীগুলোকে।

[৪] জলহস্তিগুলো পাবলোর র‌্যাঞ্চ থেকে বংশবৃদ্ধি করতে করতে মাদকের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্রায় ১০০ বর্গমাইল এলাকায়। স্বাভাবিকভাবেই পরিবেশে এর প্রভাব পড়েছে। কারণ জলহস্তি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় নয়।

[৫] সম্প্রতি মেক্সিকো ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পরিবেশগত প্রভাব ও জননিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। প্রাণী বিজ্ঞানীরা সমধান হিসেবে তাদের মেরে ফেলার পরামর্শ দিলেও জনগণের প্রবল আপত্তির মুখে সরকার সে উদ্যোগ থেকে সরে আসে।

[৭] এ দানবরা পাবলোর ভালোবাসার উদ্যান থেকে ছড়িয়েছে মাদকের মতো করে। এর লাগাম টানা প্রায় অসম্ভব। জলে-স্থলে বিচরন করে তারা যেন বলছে, আমাদের প্রিয় পাবলোর হৃদস্পন্দন থামিয়ে দিয়েছো, আমাদের পারলে এবার থামাও। আমরাই ওর প্রিয় ‘কোকেন’। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়