শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২১, ০৭:৩৫ সকাল
আপডেট : ১৭ জানুয়ারী, ২০২১, ০৭:৩৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনাকালীন ছয় মাসে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় নতুন গ্রাহক বেড়েছে ১৭,২৪,৪৪২ জন

সোহেল রহমান :[২] করোনা পরিস্থিতিতে গত মার্চ-এপ্রিলে দেশে প্রচলিত ব্যাংকিং সাময়িক বন্ধ থাকার ওই সময় সব এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু ছিল। ফলে ওই সময় এজেন্ট ব্যাংকিং-এর গ্রাহক সংখ্যা যেমন বেড়েছে, তেমনি এর ওপর মানুষের আস্থাও বেড়েছে।

[৩] বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে, গত বছরের এপ্রিল-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় নতুন গ্রাহক বেড়েছে ১৭ লাখ ২৪ হাজার ৪৪২ জন। এর মধ্যে নারী গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে ৮ লাখ। আলোচ্য সময়ে আমানত বেড়েছে ৪ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৪১৩ কোটি টাকা।

[৪] ব্যাংকিং খাত সূত্রগুলো মতে, বর্তমানে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে চলে গেছে। আমানত রাখা, ঋণ বিতরণ ও প্রবাসী আয় আনার পাশাপাশি স্কুল ব্যাংকিং চালু এবং গ্রামগঞ্জে সরকারের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির ভাতাও বিতরণ করছেন এজেন্টরা। সব মিলিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ গ্রামীণ অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন এজেন্ট ব্যাংকাররা।

[৫] প্রসঙ্গত: ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশে চালু হয়েছিল নতুন ধাঁচের এই ব্যাংকিং সেবা, যার নাম এজেন্ট ব্যাংকিং। বর্তমানে ২৪টি ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে এবং দেশব্যাপী পাড়া-মহল্লা ও হাটবাজারে এজেন্ট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ১৬৩ জন। গত বছরের মার্চ শেষে এজেন্ট সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ২৬০ জন। করোনাকালীন ছয় মাসে এজেন্ট বেড়েছে ১ হাজার ৯০৩ জন।

[৬] এজেন্ট বাড়ার পাশাপাশি আউটলেটও বেড়েছে। গত সেপ্টেম্বর শেষে আউটলেট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৬টি, এটি মার্চে ছিল ১১ হাজার ৮৭৫টি। ছয় মাসে আউটলেট বেড়েছে ২ হাজার ১৪১টি।

[৭] এদিকে গত সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট ব্যাংকিং-এ মোট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮২ লাখ ২১ হাজার ৮৯৩ জন। এর মধ্যে নারী হিসাবের সংখ্যা হচ্ছে ৩৭ লাখ ৪৯ হাজার। অন্যদিকে মোট ৮২ লাখ হিসাবের মধ্যে গ্রামীণ হিসাব হচ্ছে ৭১ লাখ ১২ হাজার।

[৮] আর গত সেপ্টেম্বর শেষে এজেন্ট ব্যাংকিং-এ মোট আমানত দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৪০ কোটি টাকা। আলোচ্য সময় পর্যন্ত মোট ঋণ বিতরণ হয়েছে ১ হাজার ৮৬ কোটি টাকা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়