লিহান লিমা: [২] দীর্ঘ ১৫ বছরে অভ্যন্তরীণ বিভক্তির পর এই প্রথমবারের মতো প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে ভোট দেবেন ফিলিস্তিনিরা। প্রেসিডেন্টের ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস এক নির্বাহী আদেশে জানান, আগামী ২২ মে লেজিসলেটিভ কাউন্সিল ও ৩১ জুলাই প্রেসিডেন্ট পদে ভোট হবে পশ্চিম তীর, গাজা ও পূর্ব জেরুজালেমসহ ফিলিস্তিনের প্রত্যেক শহরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আল জাজিরা/গার্ডিয়ান
[৩] হামাস এই নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে।ইসরায়েল ১৯৬৭ সাল থেকেই পূর্ব জেরুজালেমসহ পশ্চিম তীর দখল করে রেখেছে। বিশেষ করে পূর্ব জেরুজালেমে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে দেশটি।
[৪]২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচয়ে জয় পেয়ে এখন পর্যন্ত ক্ষমতায় রয়েছেন আব্বাস। সর্বশেষ ২০০৬ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে চমকে দিয়ে বিজয় অর্জন করেছিলো হামাস। ২০০৭ সালে ইসরায়েলের দখলকৃত পশ্চিম তীরের গাজা উপত্যকার কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণে নেয় হামাস। এরপর থেকেই দেশটিতে অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব চলছে।
[৬]এই নির্বাচন আব্বাস ফাতেহের দল ও হামাস উভয়ের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ একের সঙ্গে অপরের সমন্বয়হীনতা, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ঐক্য ও শাসিত অঞ্চলগুলোর জনগোষ্ঠির মৌলিক চাহিদা পূরণের ব্যর্থতার কারণে দুইদলই বিক্ষোভের সম্মুখীন হয়ে আসছে।
আপনার মতামত লিখুন :