সমীরণ রায়: [২] এ লক্ষ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করছে, খসড়া চূড়ান্ত হয়ে গেছে।
[৩] প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের গেজেটেড অফিসার ও নন-গেজেটেড কর্মচারীদের সর্বশেষ নিয়োগ বিধিমালা প্রণীত হয়েছে ১৯৮৫ সালে। প্রস্তাবিত নতুন বিধিমালা অনুযায়ী একজন সহকারী শিক্ষক ধারাবাহিকভাবে প্রধান শিক্ষক, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা শিক্ষা অফিসার, সহকারী পরিচালক এবং সর্বশেষ পরিচালক পর্যন্ত পদোন্নতি পাবেন।
[৪] অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম বলেন, শিক্ষকরা যাতে আন্তরিকতা নিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে শিক্ষকতা করতে পারেন, সে কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
[৫] বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির মুখপাত্র এস এম ছায়িদ উল্লা বলেন, আমাদের দাবি, পদোন্নতির মাধ্যমে শতভাগ পদ পূরণ করতে হবে। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে অন্তত ৭০ শতাংশ দিতে হবে। আর বাকি ৩০ শতাংশ প্রধান শিক্ষকদের মধ্য থেকে উন্মুক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে পূরণের জন্য বিধান যুক্ত করতে হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সের কোনো সীমাবদ্ধতা রাখা যাবে না।
[৬] বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব ও সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, বিভাগীয় পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির বিধান যুক্ত করতে হবে খসড়া নীতিমালায়। এই ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ বিভাগীয় পদোন্নতি এবং ৩০ শতাংশ উন্মুক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতি দিতে হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :