শুভ কামাল : এটাই আমেরিকা। গত এক বছরের মাঝে এই লোক তিনবার চাকরি পরিবর্তন করেছে। সে প্রথমে ছিলো প্লেনের পাইলট। করোনায় চাকরি চলে যাওয়ার পর সে হয়েছে আমাজনের ডেলিভারীম্যান। তারপরে সে হয়েছে কন্সট্রাকশন ওয়ার্কার তথা রাজমিস্ত্রী। সে নিজেই এটা তার লিংকডিনে পোস্ট করেছে। এটাই আমেরিকা। আমেরিকার ইকোনমিতে কোনো চাপ লাগলে সবার আগে প্রফেশনালদের চাকরি চলে যায়। তখন তারা আবার রেস্টুরেন্ট বা ছোট যে কাজই পাওয়া যায় তাতে যোগ দেয়। আমার চাকরি এখনো আছে। তবে যেকোনো সময় চলে গেলে অবাক হবো না, বরং চাকরি যে এতোদিন আছে তাতেই হালকা অবাক আছি। আমি মানসিকভাবে প্রস্তুত আছি চাকরি চলে গেলে আমিও এমন কোনো কাজে যোগ দিয়ে দিব। এতে লজ্জ্বার কিছু নেই। বাঙ্গালি জাতির বুঝতে হবে লজ্জ্বা কিসে। এইযে সুশান্ত পাল ঘুষ খেয়ে জন মানুষের ক্ষতি করছে লজ্জ্বা হচ্ছে সেটায়। কাজে কোনো লজ্জ্বা নেই। যতোদিন এসব জিনিস আমরা পুনরায় সংজ্ঞায়িত না করবো ততোদিন জাতি হিসেবে আমাদের উন্নতি হবে না। ফেসবুক থেকে মাসুদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :