আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] ২০২০ সালে, ১৯ সালের চেয়ে ৭ শতাংশ কম জীবাশ্ম জ্বালানী পুড়েছে। কিন্তু এরপরেও তাপ ধরে রাখা কার্বন-ডাই-অক্সাইড বেড়েছে বায়ুমণ্ডলে। ২০২০ সালে আমাদের গ্রহের সারফেস তাপমাত্রা শিল্পো বিপ্লবউত্তর যুগের চেয়ে সোয়া ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিলো। দ্য গার্ডিয়ান
[৪] ২০২০ সালের তাপমাত্রারকাছাকাছি আসতে পেরেছে ২০১৬। তবে সে বছর প্রাকৃতিকভাবেই এল নিনো বা গরম সমুদ্র স্রোতের আবির্ভঅব হয়েছিলো। এটি ছাড়াই ২০২০ লিখতি ইতিহাসের সবচেয়ে গরম বছর।
[৫] এই তত্যগুলো জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস। তারা বলছে শেষ ৬টি বছরই ছিলো ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণ ৬ বছর। ইউরোপে ২০২০ সালে গড় তাপমাত্রার চেয়ে ১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি তাপমাত্রা ছিলো। এটিও একটি রেকর্ড। সায়েন্স এনালিটিকা
[৬] সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে উত্তর মেরু ও উত্তর সাইবেরিয়া। এই অঞ্চলের তাপমাত্রা ছিলো গড়ের চেয়ে ৩ ডিগ্রি বেশি। কিছু এলাকায় ছিলো ৬ ডিগ্রি বেশি। ফলে দেখা যায় অস্বাভাবিক দাবানল। ফলে শুধু এখান থেকে বায়ুমণ্ডলে রেকর্ড ২৪৪ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড অবমুক্ত হয়েছে। ফলে কমতে শুরু করেছে আর্কটিক বরফের পরিমাণও। ব্লিজার
[৭] ২০২০ সালে বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণও নতুন রেকর্ড গড়েছে। শিল্প বিপ্লবের আগের সময়ের তুলনায় বর্তমানে ৫০ শতাংশ বেশি কার্বন রয়েছে। লকডাউনে কোনও কাজ হয়নি বলেও মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের আবহাওয়া দপ্তর।