আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মার্কিন প্রেসিডেন্টের এক উপদেষ্টা এই তথ্য জানিয়েছেন। টুইটার থেকে স্থায়ী বহিস্কৃত হবার পর তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শুক্রবার রাত থেকেই তিনি টুইটারের বিরুদ্ধে উস্মা প্রকাশ করছেন। এমনকি নিজের আলাদা প্লাটফর্ম গড়ে তোলারও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। সিএনএন
[৩] নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই উপদেষ্টা বলেন, ‘বিষয়টি শুধু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নয়। এটি সাড়ে ৭ কোটি আমেরিকানের বাকস্বাধীনতার ব্যাপার, যারা তাকে সমর্থন করেছিলেন।’ ট্রাম্প এবং তার রিপাবলিকান মিত্ররা বহুদিন ধরে অভিযোগ করে আসছেন, সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলো রক্ষণশীলদের বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করেন। রিপাবলিকানরা ‘ছায়া নিষেধাজ্ঞার’ ভয়ে প্রাণ খুলে কথাও বলতে পারেন না। এনবিসি
[৪] অনেক রক্ষণশলি আইনপ্রণেতারা বলছেন, ট্রাম্পের আইডি ব্যান করে, টুইটার একটি অগণতান্ত্রিক আচরণ করেছে। একটি সূত্র বলছে, ট্রাম্প বিশেষ ক্ষমতা আইন ব্যবহার করে ফেসবুক ও টুইটারসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মকে নিষিদ্ধ করা যায় কিনা সে আলোচনা শুরু করেছেন। তার মতে, চীন, রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া এমনটা করতে পারলে, যুক্তরাষ্ট্রেরও তা পারা উচিৎ।
আপনার মতামত লিখুন :