কিশোরীর অভিযোগ নির্জন মাঠে সোহেল, বিল্লালসহ পাঁচজন মিলে কিশোরীটির হাত পা ও মুখ বেধে তাকে পার্শ্ববর্তী একটি নির্মানাধীন ভবনের ছাদে নিয়ে যায়। এরপর বিল্লালসহ তিনজনকে পাহাড়ায় রেখে মুখ ও হাত বেধে অস্ত্রের মুখে কিশোরীটিকে ধর্ষণ করে সোহেল।
এরপর রাত এগারোটার দিকে কিশোরীর খোঁজ পায় পরিবার। ঘটনা জানতে পেরে এলাকাবাসী সোহেলকে আটক করে। তবে প্রভাবশালীরা তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সোহেল বিল্লাল সহ অনেকেই নিয়মিত এই ভবনের ছাদে ইয়াবা সেবন করত। তারা জানায়, সোহেল তার সঙ্গীদের নিয়ে প্রায়ই এই ভবনে এসে নেশা করতো। এলাকাবাসী থেকে অনেকবার তাদের এসবে বাধা দেয়া হলেও তারা এগুলো করেই যেত।
ধর্ষিতার রিকশাচালক পিতার অভিযোগ এখন পর্যন্ত কোন আসামীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী টাকার বিনিময়ে ঘটনাটি মিমাংসার জন্য চাপ দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন।
খিলক্ষেত থানার নবনিযুক্ত ওসি মুন্সী সাব্বির আহমেদ বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। পলাতক আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ধর্ষক এবং সহযোগীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার চান ধর্ষিতা ও তার পরিবারের সদস্যরা।ডিবিসি
আপনার মতামত লিখুন :