মনিরুল ইসলাম : [২] বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃত্বে এ কর্মসূচিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন কমিশনের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে।
[৩] বুধবার ইসি ঘেরাও কর্মসূচি পুলিশি বাধায় শেরেবাংলা নগরের নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের উল্টো দিকের সড়কেই কর্মসূচি সীমাবদ্ধ রাখতে হয়। পরে সেখানেই কর্মসূচি পালন করে তারা।
[৪] এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জোটের মুখ্য সমন্বয়ক কাফী রতন।
[৫] তিনি বলেন, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ নির্বাচন কমিশন ভোট ডাকাতির আয়োজন করেছিল। এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে তৎকালীন ক্ষমতাসীন সরকারকে পুনরায় ক্ষমতায় বসার সুযোগ করে দিয়েছিল। এরপর ইভিএমের মাধ্যমে হয়েছে ডিজিটাল জালিয়াতি। সরকারের দেওয়া তালিকা এখান (ইসি) থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়। এখানে নির্বাচনের নামে নাটক হয়, জনগণের টাকার অপচয় হয়।
[৬] তিনি আরও বলেন, ভোট ডাকাতির নির্বাচনের আয়োজক এবং দুর্নীতিগ্রস্ত এ কমিশনের আর কোনো নির্বাচনের আয়োজন করার নৈতিকতা নেই। আজিজ কমিশনের মতোই হুদা কমিশনকেও পদত্যাগ করতে হবে। সরকার এবং এ নির্বাচন কমিশনের কোনো অধিকার নেই । তারা বাংলাদেশের জনগণের ওপর চেপে বসে থাকার।
[৭] সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল গঠন করে এ কমিশনের বিরুদ্ধে তদন্ত করার দাবিও তোলেন কাফী রতন।
[৮] বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা খালেকুজ্জামান লিপনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য আকবর খান, কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য নজরুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আপনার মতামত লিখুন :