শিমুল মাহমুদ: [২] টিকা কেনা, পরিবহন, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা খরচ মিলিয়ে এ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া করোনাভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য সরঞ্জাম কিনতে আরও ১ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
[৩] জুনে প্রকল্পটির প্রথম অনুমোদনের সময় ব্যয় ধরা হয়েছিলো ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। সেটি বেড়ে ৬ হাজার ৭৮৬ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি) ঋণ দিচ্ছে ৬ হাজার ৬১৪ কোটি টাকা। বাকি ১৭২ কোটি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে জোগান দেওয়া হবে। ২০২৩ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ করবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
[৪] অনুমোদিত প্রকল্পে বলা হয়েছে, এই প্রকল্পের আওতায় ৪৩টি জেলা সদর হাসপাতালে ২০ শয্যাবিশিষ্ট আইসোলেশন ইউনিট স্থাপন করা হবে। ১০টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ শয্যাবিশিষ্ট ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) স্থাপন করা হবে। ২৭টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পিসিআর মেশিন বসানো হবে।
[৫] মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে জরুরি ভিত্তিতে ‘কোভিড-১৯ রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস’ প্রকল্পটি সংশোধন করে টিকা কেনার জন্য এই অর্থায়ন অনুমোদন দেওয়া হয়।