দেবদুলাল মুন্না:[২] রয়টার্স এবং নিউইয়র্ক টাইমস এ তথ্য গতকাল জানায়। করোনা ভাইরাসে দিশেহারা অবস্থা পার করা যুক্তরাষ্ট্রকে দ্রুত স্বাভাবিক করতে এই পন্থা অবলম্বন করতে চান বিজ্ঞানীরা। সিবিএস জানায়, ডোজের মাত্রা কমাতে ট্রায়ালের ফলাফল নিয়ে আবার গবেষণা শুরু হচ্ছে। মাত্রা অর্ধেক করলে করোনা প্রতিরোধ হবে কি না, সেটি বুঝতে মাস দুয়েক সময় লাগবে।
[৩] মডার্নার ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ধাপের ট্রায়ালে কয়েক জনকে ৫০ মাইক্রোগ্রাম ডোজ দুটি ইনজেকশনে দেয়া হয়েছিল। তৃতীয় ধাপে দেয়া হয় ১০০ মাইক্রোগ্রাম। সর্বশেষ ১০০ মাইক্রোগ্রামের ডোজের ট্রায়ালে ৩০ হাজার মানুষ অংশ নেন। এই ট্রায়ালে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়।
[৪] বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখতে চাইছেন, দুই ইনজেকশনে ৫০ মাইক্রোগ্রামে কাজ হয় কি না।
[৫] ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের [এনআইএইচ] ভ্যাকসিন গবেষণা বিভাগের পরিচালক ড. মাসকোলা বলেন, এটা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাতে যে ডেটা আছে, তাতে মনে হচ্ছে এটা করা প্রয়োজন। ফেডারেল ভ্যাকসিন প্রোগ্রামের প্রধান মনস্ফ স্লৌই সিবিএস-র ‘ফেস দ্য নেশন’ অনুষ্ঠানে বলেন, আমরা মডার্নার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছি। ট্রায়ালে অংশ নেয়া স্বেচ্ছাসেবীদের রক্তের নমুনা বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :