আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ভারত বায়েটেকের তৈরি কোভ্যাকসিন অনুমোদন করে বিপদে পড়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এটি অনুমোদনের সময় কোনও প্রশ্ন নেননি দেশটির ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল। এই ভ্যাকসিন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যও দেননি তিনি। বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার ট্রায়াল সম্পর্কে কোনও ডাটা প্রকাশ না করেই একটি ভ্যাকসিন অনুমোদন দিতে পারে না। আল জাজিরা
[৩] এই ভ্যাকসিন ছাড়াও অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার আবিষ্কৃত ও ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের তৈরি ভ্যাকসিনটিরও অনুমোদন দেয়া হয়েছে একই দিনে। সেরাম যে ব্যাকসিনের ব্যাচ বানাবে, সেটিরও পরীক্ষামূলক প্রয়োগের তথ্য উন্মোচিত হয়নি। বিবিসি
[৪] ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান কৃষ্ণা ইলা বলেছেন, ‘এই ভ্যাকসিনের খুব বেশি প্রয়োজন বর্তমান পরিস্থিতিতে। আমরা সারা বিশ্বের জনগণকে এটি দিতে চাই। কোভ্যাক্সিনের নিরাপত্তা ডাটা অসাধারণ। শুধু করোনা নয়, বেশ কিছু ভাইরাস থেকে এটি রক্ষা করে।’ তবে দুটো কোম্পানির কোনটাই তাদের কার্যকারিতার তথ্য প্রকাশ করেনি। এনডিটিভি
[৫] কোম্পানির সঙ্গে জড়িত এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, দুই ডোজ মিলিয়ে এই ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা ৬০ শতাংশের আশেপাশে হতে পারে। চীনও এখন পর্যন্ত নিজেদের ভ্যাকসিনের চূড়ান্ত ডাটা প্রকাশ করেনি। তবে তারা অন্তবর্তীকারীন ডাটা প্রকাশ করেছেন। রয়টার্স
আপনার মতামত লিখুন :