রাশিদুল ইসলাম : [২] ফ্রান্সের ডেইলি লা ফিগারো বলছে বৃহস্পতিবার রাতে কার্ফিউ দেয়াকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষুব্ধরা। তারা নববর্ষে এধরনের কার্ফিউ কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি। কোভিড ভাইরাস মোকাবেলায় নববর্ষ উদযাপনে যাতে রাস্তায় ফরাসি নাগরিকরা জড়ো না হয় এ কারণেই কার্ফিউ দেয়া হয়েছিল। আরটি
[৩] সারারাত ধরে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গাড়ি অগ্নিসংযোগের ছবি ও খবর পোস্ট করলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
[৪] ফ্রান্স কর্তৃপক্ষ বলছে বিক্ষোভকারীদের এধরনের ভাংচুরকে সহ্য করা হবে না। এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করতে যা করার তাই করা হবে।
[৫] গত বছর নববর্ষ উদযাপন নিয়ে সংঘর্ষে ফ্রান্সে অন্তত ২২০টি গাড়ি বিনষ্ট করা হয়।
[৬] এবার নববর্ষে ফ্রান্সে আতসবাজী নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। স্থানীয় পুলিশ ব্যাপক টহল দিতে থাকে। এক লাখ পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য এ অভিযানে অংশ নেয়।
[৭] নাশকতামূলক কাজে যাতে ব্যবহার কিংবা মানুষের চলাচল বন্ধ রাখতে সাময়িকভাবে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়।
[৮] তবে এসব ব্যবস্থা কোনো কাজে আসেনি এবং সকল নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বিক্ষুব্ধ ফরাসি নাগরিকরা রাস্তায় নেমে আসে। পুলিশ হেলিকপ্টার থেকে শুরু করে সার্চলাইট পর্যন্ত ব্যবহার করে। আতসবাজীর ব্যবহার ছিল লক্ষ্যণীয়।