অনন্যা আফরিন: [২] দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রালয় জানিয়েছে, ভারতে জরুরি ভিত্তিতে এই টিকাটি ব্যবহার করা যাবে। ভারতের সেরাম ইন্সটিউট অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকাটি পুনেতে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম টিকা কারখানায় উৎপাদন করবে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ প্যানেল এই অনুমোদন প্রদান করে। এনডিটিভি
[৩] এছাড়াও ভারত বায়োটেক, আইসিএমআর-এর সঙ্গে যৌথ ভাবে তৈরি করছে কোভ্যাক্সিন নামে আরও একটি ভ্যাকসিন। বুধবার বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সামনে দুই প্রতিষ্ঠানই তাদের প্রস্তাবনা পরিস্কার করে জানায়। আরেক কোম্পানি ফাইজারের পক্ষ থেকে আরও সময় চাওয়া হয়। এবার দেশটির ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেলের অনুমোদন নিতে হবে। আনন্দবাজার
[৪] করোনা টিকার পরীক্ষামূলক প্রযোগ বা ‘ড্রাই রান’ শনিবার থেকেই শুরু হচ্ছে ভারতে। কেন্দ্র সরকার জানিয়েছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পেলে দেশটিতে আগামী মাস থেকেই শুরু হবেগণটিকা কার্যক্রম।
[৫] বাংলাদেশ সরকার ৩ কোটি পিস ভ্যাকসিন অর্ডার করেছে সেরাম ইন্সটিটিউটের কাছে। প্রথম চালানের ভ্যাকসিনই আসবে বাংলাদেশে। এর বাইরে বেক্সিমকো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যও ৫ থেকে ১০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন আমদানি করবে। সরকারের আমদানি করা ভ্যাকসিন ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তি ও জরুরি সেবাকর্মীদের বিনামূল্যে দেওয়া হবে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :