লাইজুল ইসলাম: [২] শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের চালের আড়তে ঘুড়ে দেখা গেছে এই চিত্র। ব্যবসায়ীরা বলছেন অতিরিক্ত মুল্যে কিনে এনে সরকার নির্ধারিত দামে চাল বিক্রি সম্ভব না।
[৩] কিশোরগঞ্জ রাইস এজেন্সীর মালিক দেলোয়ার হোসেন বলেন, চাল আমদানির কথা আমরাও শুনেছি। কিন্তু সরকারের এই ঘোষণার পর শেষ সপ্তাহে মিনিকেট চাল মজুদদারের কাছ থেকে কিনে দোকান পর্যন্ত নিয়ে আসতে খরচ হয়েছে ৫৬-৫৮টা। ৬০ টাকার কমে বিক্রি করলে পোশানো যায় না। তারপরও ৫৭ টাকায় কিছুটা নিম্ন মানের মিনিকেটটা পাইকারিতে বিক্রি করছি।
[৪] জনতা রাইস এজেন্সীর মালিক আবু ওসমান বলেন, চাল আমদানির কথা শুনে মিলারদের কথার ধাচ পরিবর্তন হলেও দাম কমেনি। আরো দাম বৃদ্ধি হয়েছে। তবে যদি সরকারি চাল বাজারে চলে আসে তবে হয়তো মিলারদের টনক নড়তে পারে। কিন্তু এখন ২৯০০ টাকার বেশি দিয়ে এক বস্তা চাল কিনতে হয়। তারপর আরো ৭০ টাকা আলাদা খরচ আছে। সব মিলিয়ে ৬০ টাকার ওপরে বিক্রি করতে হচ্ছে চাল।
[৫] আটা, সর্ণাসহ অন্যান্য চালের দামও কেজিতে ৬ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৬ মাস আগে।
[৬] শাহিদা আক্তার বলেন, আমরা সবাই এখন মিনিকেট চাল খাই। তাই এটার চাহিদা বেশি। এরজন্য দাম বৃদ্ধি। তাছাড়া সরকারের অবহেলার কারনতো আছেই। দেশের ভেতরে চাল নিয়ে এত অরাজকতা সরকার অবশ্যই সব দেখছে। কষ্ট হলেও খেতে তো হবে।
আপনার মতামত লিখুন :