দেবদুলাল মুন্না:[২] ইউনিসেফ তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বৃহস্পতিবার এ কথা জানায়। করোনার প্রাদুর্ভাবের পর গত জুলাই থেকে ক্যাম্পেইন স্থগিতের পর অক্টোবরে আবার চালু করা হয়। বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি টোমো হোযুমি বলছেন,এটি বাংলাদেশের শিশুদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিজয়।
[৩] শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশ সরকার প্রতি বছর দুটি জাতীয় ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে। ইউনিসেফ লিখেছে, ‘সতর্ক পরিকল্পনা এবং অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত কর অক্টোবরে দুই সপ্তাহ ধরে সফলভাবে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়।’
[৪] টিকাদান কেন্দ্রগুলোতে বড় ধরনের জমায়েত এড়ানোর লক্ষ্যে একদিনের পরিবর্তে ১২ দিন ধরে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি বিতরণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ক্যাম্পেইনটি পরিচালিত হয়।
[৫] কভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে নিরাপদে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্দেশনা ও যোগাযোগ উপকরণ তৈরি, রিয়েল-টাইম মনিটরিং এবং রিপোর্টিংয়ের জন্য ইউনিসেফ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে কারিগরি সহায়তা দেয়া হয়েছে। সংস্থাটি স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য ৩ লাখ ৬০ হাজার মাস্কও সরবরাহ করেছে।
[৬] করোনার কারণে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে এই ধরনের কর্মসূচি স্থগিত ছিল।