ভূঁইয়া আশিক রহমান: [২] বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর বলেন, করোনায় আমদানি কমেছে। রপ্তানি ১ শতাংশ হলেও ইতিবাচক ধারায় আছে। করোনার টিকা দেওয়া শুরু হওয়ায় এ সময়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোতে আমাদের পণ্যের চাহিদা বাড়বে বলে আশা করছি।
[৩] রপ্তানিতে যে সাফল্য, তার ভিত্তি অনেক দিন থেকেই তৈরি হচ্ছিলো। ২০০৯ থেকে ২০১৯, এই সময়ে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। এর ইতিবাচক প্রভাবে মানুষের আয়-আয়ু বেড়েছে। মা ও শিশুমৃত্যু হ্রাস, মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধিতে বড় ধরনের পরিবর্তন সাধিত হয়েছে।
[৪] মূল্যস্ফীতি ৫.৭ শতাংশের মধ্যে, বলা যায় নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই।
[৫] বন্যার কারণে আমন উৎপাদনে খানিক ঘাটতি দেখা গেছে। ৭ লাখ টন বোরো ফসল উৎপাদনের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ঘাটতি পূরণে খাদ্য আমদানিও শুরু হয়েছে। কৃষিখাতের উপর যে প্রাধান্য দেওয়া আছে তা যেন বজায় থাকে।
[৬] অর্থনীতির স্থিতিশীলতায় রেমিটেন্স সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
[৭] তিনি উল্লেখ করেন ১৯৭৫ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় ছিলো ২৭৮ ডলার, ২০১৯-এ তা ১৮৫৬। থমকে যাওয়া রপ্তানি ২-৩ মাসের মধ্যে পুরনো ধারায় ফিরবে, প্রত্যাশা করছেন ড. আতিউর রহমান।
[৮] : ড. আতিউর রহমান বলেন,তবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা প্রণোদনার টাকা সেভাবে পাননি, প্যাকেজের মেয়াদ বাড়ানো উচিত। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :