সারাক্ষণ : ‘টুইন রিটার্নস’-এর প্রযোজনা ও গল্পও লিখেছেন আপনি, এ বিষয়ে কী বলবেন? সোহানা সাবা : কাজটি করে আমার খুব ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। খুবই উৎসাহী ছিলাম। গল্পটি ৮ বছর আগের লেখা ছিল। তবে করোনার মধ্যে নতুন করে গল্পটি আরো গুছিয়ে নিই। এরপর যখন শুটিংয়ে গেলাম, সবাইকে স্ক্রিপ্ট দিলাম, সংলাপ বলে দিচ্ছিলাম- তখন দারুণ লেগেছিল। তারপর এডিটিং প্যানেলে যখন পুরো গল্পের ভিজুয়াল দেখি, তখন নিজের কাছে আরো ভালো লেগেছিল। টিভিতে যাদের খুব বেশি দেখা যায় না, কাস্টিং এর জন্য এমন মুখ খুঁজছিলাম। এরকম কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়েই কাজটি করেছিলাম।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ওটিটি নতুন সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলেছে নির্মাতা, অভিনেতা এবং অভিনেত্রীদের জন্য। তবে ওটিটিতে কাজের বিষয়ে প্রথমে অনীহা ছিল। কারণ এটি একটি স্বাধীন প্ল্যাটফর্ম। তাই এখানে সবারই কাজের সুযোগ আছে। এই প্লাটফর্মে যেমন বিগ বাজেটের কাজ হচ্ছে, তেমনি নিম্নমানের কাজও হচ্ছে। তাই প্রথমে সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
ওটিটিতে ‘টুইন রিটার্নস’ই আমার প্রথম কাজ। তাই এটি আমার জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ। ওটিটিতে দর্শকদের জন্য অনেক অপশন থাকে। ভালো কাজ না করলে দর্শক ধরে রাখা যাবে না। তাই যারা ভালো কাজ করবে, তারাই এই প্ল্যাটর্ফমে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে। বলতে গেলে নির্মাতাদের জন্য ওটিটি বড় চ্যালেঞ্জ।
আপনার মতামত লিখুন :