শিরোনাম
◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলার নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও) ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের ফসফরাস বোমা হামলা

প্রকাশিত : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৬:৫৮ সকাল
আপডেট : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৬:৫৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাছে যাওয়া যায় বলেই নির্বাচনে

ডেস্ক রিপোর্ট :স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের হালহকিকত একই আছে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে এবং আন্দোলনের অংশ হিসেবে। তিনি বলেন, অন্য সময় জনগণের কাছে যাওয়া যায় না, কথা বলা যায় না। গেলেই

তারা (ক্ষমতাসীনরা) নানা অজুহাতে মামলা দেয়, হামলা করে। নির্বাচনের সময় বাধা দেয় না। এ সময় সুযোগ তৈরি হয় জনগণের সঙ্গে কথা বলার, দেখা করার। গতকাল শনিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও শহরের তাঁতিপাড়ায় নিজের বাড়িতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপি ৩০ ডিসেম্বর গণতন্ত্র হত্যা দিবস পালন করবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ২০১৮ সালে যে জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল তাতে ২৯ ডিসেম্বর রাতেই ভোট হয়ে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ভোট ডাকাতি করে নিয়ে গিয়েছে এবং জনগণকে তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করেছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বিস্তৃত করার আওয়ামী লীগের যে লক্ষ্য সেই লক্ষ্যে তারা এগিয়ে চলছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করতে তারা বিভিন্ন আঙ্গিকে ভিন্ন কৌশলে আদালতকে ব্যবহার করছে।

করোনার ভ্যাকসিন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগের চিরাচরিত অভ্যাস দুর্নীতি করা, চুরি করা। করোনার ভ্যাসিনের ক্ষেত্রেও এই মোহ ছাড়তে পারছে না তারা। ৩ ডলারের ভ্যাকসিন ৫ ডলার দিয়ে কিনছে। বাংলাদেশের এই অতিরিক্ত দুই ডলার কোনো মন্ত্রী-এমপির পকেট থেকে যাবে না, যাবে জনগণের প্রদত্ত ট্যাক্স থেকে। আর এই কন্ট্রাক্ট যিনি পেয়েছেন তিনি সরকারের উপদেষ্টা হলেও ব্যাংকের একজন বড় ডিফল্ডার। এ থেকেই বোঝা যায় দুর্নীতি এদেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে।

জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি সুলতানুল ফেরদৌস নম্র চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও পৌরসভা মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, দপ্তর সম্পাদক মামুন উর রশিদসহ অন্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: আমাদের সময়

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়