আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সব মিলিয়ে ১৮ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই অবরোধের আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর মধ্যে বাশার আল আসাদের স্ত্রী ও তার আত্মীয়দের নামও রয়েছে। আছে সিরিয়ান মিলিটারি ইন্টালিজেন্সের কমান্ডারের নাম। সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সিরিয়া এবং আসাদের বেশ কিছু নিকটাত্মীয়ও এই অবরোধের আওতায় পড়বেন। সিএনএন
[৩] ট্রাম্প প্রশাসনের সিরিয়া বিষয়ক বিশেষ দূত জোয়েল রেবান সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই ব্যক্তি ও দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানগুলো সিরিয়ান সমস্যার রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধানে বাধা দিচ্ছে। তারা প্রকাশ্যেই জাতিসংঘের ২ হাজার ২৫৪ নম্বর রেজ্যুলেশনের লঙ্ঘন করছে। আমরা এই অবরোধের মাধ্যমে একজন একনায়কের ক্ষমতা কমাতে চাই। আসাদ সরকারের অর্থদাতাদের ক্ষমতা অবশ্যই সীমিত করতে হবে।’ এনপিআর
[৪] রেবার্ন দাবি করেন ফার্স্ট লেডি আসমা আল-আসাদ ও তার আত্মীয়রা সিরিয়ান সংঘাতে সরকারি বাহিনীকে নিয়মিত সহায়তা করে আসছে। তিনি বলেন, ‘আসমা আল-আসাদ কোনও নিস্ক্রিয় স্ত্রী নন। এই সংঘাতে বরাবরই তার ভূমিকা থাকছে। তিনি তথাকথিত দাতব্য সংস্থার নামে রাজনীতিতে জড়াচ্ছেন। তিনি ও তার পরিবার খুবই দুর্নীতিগ্রস্ত। তাই ব্যবস্থা নেয়া জরুরি ছিলো। এনবিসি
[৫] আসমা আল-আসাদের পরিবার যুক্তরাজ্যে বসবাস করছে। রেবার্ন জানিয়েছেন, ব্রিটিশ সরকারের কাছে এই বিষয়ক নথি পাঠানো হয়েছে। আসমা পড়াশোনাও করেছেন যুক্তরাজ্যে।
আপনার মতামত লিখুন :