আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] ৩০ এপ্রিল হবে প্রথম ধাপের নির্বাচন। ২য় ধাপের নির্বাচন হবে ১০ মে। দেশটির গণমাধ্যমগুলোর দাবি, রোববার সকালে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়েছিলো। হিন্দুস্তান টাইমস
[৪] ওলির অভিযোগ, গত সপ্তাহে দেয়া এক নির্বাহী আদেশ নিয়ে তাকে কোণঠাসা করে ফেলা হয়েছে। এনডিটিভি
[৫] পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে আগাম নির্বাচন আয়োজনের এই সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক বলছে বিরোধী দলগুলো।
[৬] প্রধানমন্ত্রী ওলি গত মঙ্গলবার কনস্টিটিউশনাল কাউন্সিল অ্যাক্ট ইস্যু করেন। এর অনুমোদন দেন প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী। অর্ডিন্যান্স প্রত্যাহারের জন্য ওলির ওপর প্রচণ্ড চাপ ছিলো। রোববারের মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে ওই অর্ডিন্যান্স পরিবর্তন করার সুপারিশ করা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে নেপালি গণমাধ্যমগুলো। কাঠমাণ্ডু পোস্ট
[৭] নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি বলেছে, প্রধানমন্ত্রী সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন হারিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে প্রধানমন্ত্রী ওলির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। তিনি যেভাবে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন, তাতে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে করে এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিলো, তাতে হয় তাকে প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়তে হবে না হয় দল থেকে সরে যেতে হবে। রয়টার্স
[৮] ২০২২ সালে দেশটিতে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিলো। কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মাধব কুমার নেপাল বলেছেন, পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্ত সংবিধানবিরোধী। এমন সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :