আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মার্কিন শিশুতোষ অনুষ্ঠানটি বলছে বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরে বসবাসরত শিশুদের শিক্ষায় এই নতুন মাপেট ভুমিকা রাখবে। নূর আর আজিজ ৬ বছর বয়সী যমজ সহোদরকে শিক্ষাগত একাধিক ভিডিওতে দেখা যাবে। বাংলাদেশে বসবাসরত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অর্ধেকই শিশু। বিবিসি
[৩] সাহায্য সংস্থাগুলো বলছে, এই শিবিরগুলোতে বাল্যবিবাহ ও শিশুপাচার বেড়ে গেছে। করোনা অতিমহামারীও এতে বড় ভুমিকা রেখেছে। নূর আর আজিজ বিশ্বখ্যাত এই শোটিতে নিয়মিতই উপস্থিত হবে। তারা শিশুদের গণিত ও বিজ্ঞান শিখতে সহায়তা করবে।
[৪] এই শোয়ের অলাভজনক অংশ সিসেমি ওয়ার্কশপের প্রধান শেরি ওয়েস্টিন বলেন, ‘এরা দুজন খুব বিশেষ মাপেট। অনেক রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য নূর আর আজিজ প্রথম মিডিয়া চরিত্র যা দেখতে ও শুনতে তাদের মতোই। রোহিঙ্গাদের সংস্কৃতি বেশ সমৃদ্ধ। আমরা গবেষণা করে এর শেকড় অনুসন্ধান করছি। এদের মুখের ভাষাও হবে রোহিঙ্গাদের মুখের ভাষা। বার্মিজ সেনাবাহিনীর দাবি মতে এটা যে বাংলা নয়, কাছাকাছি আলাদা ভাষা, তা আমরা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’ দ্য গার্ডিয়ান
[৫] এ বছরের জানুয়ারিতে জাতিসংঘের শীর্ষ একটি আদালত ঘোষণা দেয়, মিয়ানমারকে অবশ্যই রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধে উদ্যোগ নিতে হবে। এই ভিডিওগুলো তৈরিতে সিসেমি স্ট্রিটকে সহায়তা করছে বাংলাদেশ ভিত্তিক ব্র্যাক ইন্সটিটিউট ও লেগো ফাউন্ডেশন।
আপনার মতামত লিখুন :