গাজি নাসিরউদ্দিন আহমেদ: যুদ্ধাপরাধী অনেকের বিচার হয়েছে। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের ফাঁসি হয়েছে। কিন্তু পরাজয়ের মুহূর্তে বুদ্ধিজীবীদের কেন হত্যা করা হলো তার তথ্য প্রমাণ আমি পাইনি। এ সংক্রান্ত রায়ে এ বিষয়ে কনক্লুসিভ কিছু আছে বলে আমি জানি না। নিজামী ও মুজাহিদের রায়ে বিশদ থাকা উচিত। মঈনুদ্দিন ও আশরাফের রায়ে আছে কিনা জানিনা। বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ক্ষেত্র তৈরি করতে ইসলামি ছাত্রসংঘ এই হত্যাকাণ্ড এক্সিকিউট করে বলে আমার ধারণা।
হত্যাকাণ্ডের শিকার সবাই মুক্তবুদ্ধির লোক। ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে কালচারালি কাউন্টার করার ক্ষমতা তাদের ছিল বলে জামায়াতে ইসলামি মনে করে থাকতে পারে। স্বাধীন বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তান বানানোর ওপেনিং শটটা আমার মনে হয় ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১। তাই এই হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে আরও কাজ করা দরকার। বাংলাদেশের মতো একটি আমলাতান্ত্রিক দেশে ব্যক্তির পক্ষে এই কাজটি করা মোটামুটি অসম্ভব। আমি সরকারি উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :