লাইজুল ইসলাম: [২] স্বাস্থ্য অধিদফতরের মা, শিশু ও কৈশোর স্বাস্থ্য কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. শামসুল হক বলেছেন, জাতীয় পরিকল্পনাতে আনুমানিক হারে মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন দুই লাখ ১০ হাজার, সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন তিন লাখ, বেসরকারি কর্মী রয়েছেন সাত লাখ, স্বাস্থ্য নিয়ে বিভিন্ন এনজিও কর্মী রয়েছেন আরও দেড় লাখ। গণমাধ্যম কর্মী রয়েছেন ৫০ হাজার। জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের পাঁচ হাজার ব্যক্তি।
[৩] তিনি বলেন, সব পুলিশ সদস্যকে নয় শুধু ট্রাফিক পুলিশে যারা কাজ করেন তাদের আগে দেওয়া হবে। ষাটোর্ধ্বদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে পর্যায়ক্রমে আবার প্রাধান্য পাবে ক্যানসার, যক্ষ্মা আর ডায়াবেটিকে আক্রান্ত রোগীরা। এমন রোগীদের ধরা হয়েছে এক লাখ দুই হাজারের মতো। সেনাবাহিনী জন্য ধরা হয়েছে তিন লাখ এবং সংসদ সদস্যসহ জনপ্রতিনিধি ধরা হয়েছে ৭০ হাজার।
[৪] ডা. মো. শামসুল হক বলেন, এটা সংখ্যাভিত্তিক নয়, আনুমানিক হারে ধরা হয়েছে। আর এজন্য সরকার জাতীয়, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি গঠন করে দেবে। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :