শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:১২ সকাল
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ‘প্যারিস জলবায়ু চুক্তির লক্ষ্যমাত্রা হারানোর ঝুঁকিতে বিশ্ব’, জলবায়ুর জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

লিহান লিমা: [২] প্যারিস জলবায়ু চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পঞ্চম বর্ষপূর্তিতে শনিবার ভার্চুয়াল সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলো চুক্তি স্বাক্ষর করা দেশগুলো। সম্মেলনে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস সদস্যদেশগুলোকে ‘জলবায়ুর জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার যে চুক্তি হয়েছিলো তা বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা থেকে অনেক দূরে আছে দেশগুলো। ফ্রান্স২৪/দ্য গার্ডিয়ান

[৩] গুতেরেস ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জি-২০ ভুক্ত ধনী দেশগুলোই কার্বন দূষণের পেছনে সবচেয়ে দায়ী। তারা কার্বন নিঃসরণ কমানোর বদলে জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে ৫০ শতাংশেরও বেশি ব্যয় করছে। এটি অগ্রহণযোগ্য।’

[৪] গুতেরেস সতর্ক করে বলেন, ‘আমরা যদি চলমান পরিস্থিতির পরিবর্তন না করি তবে এই শতাব্দীতেই বৈশ্বিক তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াসের ওপরে চলে যাবে। তাই আজ আমি বিশ্বের প্রত্যেক দেশের নেতাকে শূন্য কার্বন নিঃসরণ অর্জন করা পর্যন্ত নিজ নিজ দেশে জলবায়ুর জরুরী অবস্থা ঘোষণা করার আহ্বান জানাচ্ছি।

[৫] জাতিসংঘ বলেছে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসের মধ্যে বেঁঁধে ফেলতে হলে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ বার্ষিক ৭.৬ শতাংশ কমাতে হবে। ২০২০ সালে করোনা ভাইরাসজনিত লকডাউন ও চলাচলের সীমাবদ্ধতার কারণে কার্বন নিঃসরণ ৭ শতাংশ কমেছে। তবে গুতেরেস বলেন, দেশগুলো সবুজ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ অর্জন করতে প্রতিটি দেশ, শহর, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানিগুলোকে রুপকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়