আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পাকিস্তানি গণমাধ্যমের দাবি, কৃষকদের বিক্ষোভ থেকে নজর সরাতে নরেন্দ্র মোদী সরকার পাকিস্তানকে আক্রমণ করতে পারে। যে কোনও সময়েই সার্জিকাল স্ট্রাইক কিংবা নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতীয় সেনার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এমন আশঙ্কাতেই সেনাবাহিনীকে বিশেষ ভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এনডিটিভি
[৩] দেশের ভিতর ও বাইরের চাপের মধ্যে পড়ে ভারত সরকার এই আক্রমণের পরিকল্পনা করছে। দোকলাম ও লাদাখে পরাজয়ের পরে এখন পরিস্থিতি থেকে নজর ঘোরাতে চায় নয়াদিল্লি। ২০১৬ সালে কোনও প্রমাণ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে সার্জিকাল স্ট্রাইক করার দাবি করেছিলো ভারত। ২০১৯ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এমনই হামলা করতে চেয়েছিলো নয়াদিল্লি। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়। জিও নিউজ
[৪] প্রভাবশালী পাকিস্তানি সাংবাদিক সালমান মাসুদও একই বিষয় নিয়ে টুইট করেন। তিনি লিখেছেন, ‘পাকিস্তানের নিরাপত্তাবাহিনীর কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, ভারতের সঙ্গে পূর্ব সীমান্তে সেনাবাহিনীকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। দিল্লিতে কৃষক আন্দোলন থেকে নজর ঘোরাতে ভারত সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের চেষ্টা চালাতে পারে অথবা সীমান্তে সংঘর্ষের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে।’
[৫] সাউথ ব্লক বলছে, অকারণে এই ধরনের উসকানি দেবার ইচ্ছে তাদের নেই। বরং পাকিস্তান যদি পরিস্থিতির সুযোগ নেয় তবে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে। পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলোর প্রচারণাকে প্রপাগান্ডা বলে আখ্যা দেন ভারতের কর্মকর্তারা। আউটলুক ইন্ডিয়া
আপনার মতামত লিখুন :