শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বরাজনীতিতে নেতৃত্ব দেবে কে: বাইডেন ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ বাড়ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ◈ আরও তিন মামলায় জামিন পেলেন মামুনুল হক ◈ সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯ ◈ তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিশুরা,  বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ ইউনিসেফের ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ১০ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ১০ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১৩ লাখ গাড়ি উৎপাদন করবে ইরান

আন্তর্জাাতিক ডেস্ক: ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের গাড়ি নির্মাণ কোম্পানিগুলো আগামী বছরে ১৩ লাখ গাড়ি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। মার্কিন একতরফা নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইরান এই বিপুল পরিমাণ গাড়ি উৎপাদন করবে যা আগের বছরের তুলনায় শতকরা ৫০ ভাগ বেশি। পার্সটুডে

২০১৮ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান-বিরোধী নিষেধাজ্ঞা জোরদার করার পর ফ্রান্সের পেজো ও রেনো কোম্পানি ইরান থেকে চলে যায়। এরপর ইরানের ‘সায়পা’ ও ‘ইরান খোদরো’ স্থানীয় ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারীদের ইরান-মেড গাড়ি তৈরির জন্য কাছে টানে। এ দুটি হচ্ছে ইরানে গাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কোম্পানি।

সায়পা ও ইরান খোদরোর এই প্রচেষ্টায় যুক্ত হয় দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় এ দুটি কোম্পানিকে হাই-টেক যন্ত্রাংশ তৈরিতে সহযোগিতা দেয় যা সাধারণত এতদিন বিদেশ থেকে আমদানি করা হতো।

স্থানীয় কার মার্কেটের তথ্যমতে, ইরান এখন অভ্যন্তরীণভাবে ১৫৪ রকমের গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরি করছে যা দেশের ৪০ কোটি ইউরো সমপরিমাণ অর্থ বাঁচিয়ে দিচ্ছে। পাশাপাশি এ দুটি কোম্পানিতে এক লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। এছাড়া গাড়ি নির্মাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন কারখানায় কাজ করছে আরো সাত লাখ ইরানি নাগরিক।

গাড়ি নির্মাণ খাত হচ্ছে ইরানের জ্বালানি খাতের পরেই দ্বিতীয় প্রধান অথনৈতিক খাত। এখান থেকে ইরানের জিডিপরি শতকরা ১০ ভাগ অর্থ আসে এবং মোট কর্মসংস্থানের শতকরা চার ভাগ রয়েছে গাড়ি শিল্প খাতে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়