সালেহ্ বিপ্লব: [২] সাধারণ মানুষের অসুবিধের কথা বিবেচনা করে দিন্যবাপী কর্মসূচি না দিয়ে বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত ‘বনধ’ পালন করা হয়। এই চার ঘণ্টাই বেশ ভুগতে হয়েছে মানুষকে। যানচলাচলের বিকল্প রুট করেও সামাল দিতে পারেনি সরকার। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
[৩] দিল্লি, হরিয়ানা, পাঞ্জাব. উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কৃষক সংগঠনগুলি রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। তাদের সঙ্গে যোগ দেয় বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা। ইন্ডিয়া টুডে
[৪] কৃষকদের এই আন্দোলনে সমর্থন জানিয়েছে ১৬টি বিরোধী দল। এদের মধ্যে বাম দল ছাড়াও রয়েছে কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, ডিএমকে, শিবসেনা, বিএসপি, আম আদমি পার্টি ও তৃণমূল কংগ্রেস। আনন্দবাজার
[৫] অখিল ভারতীয় কিষাণ সভা বলেছে, সারাদেশে এই ‘বনধ’ কৃষকদের শক্তি তুলে ধরার একটি পন্থা। তাদের ন্যায়সঙ্গত দাবিকে সমর্থন দিয়েছে সারাদেশের মানুষ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
[৬] ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের মুখপাত্র রাকেশ তিকাইত জানান, বনধ চলাকালেই বার্তা পাঠিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান, সন্ধ্যা ৭টায় তিনি কৃষক নেতাদের সঙ্গে বসবেন। এএনআই
[৭] রাত আটটায় বৈঠকটি শুরু হয়েছে। কৃষকদের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সর্বভারতীয় কিষাণ সভার হান্নান মোল্লা ও ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের রাকেশ তিকাইত। পিটিআই
[৮] এদিকে কৃষকদের ইস্যু নিয়ে কথা বলতে আজ বিকেল ৫টায় রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন বিরোধী দলের ৫ নেতা। সিপিআই (এম) নেতা সীতারাম ইয়েচুরি গণমাধ্যমকে জানান, প্রতিনিধি দলে রাহুল গান্ধী ও শারদ পাওয়ার রয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :