ইসমাঈল ইমু : [২] এই মামলার অন্যতম আসামী মোমিনকে সোমবার নরসিংদি জেলার মাধবদি থানার ব্রাহিমপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতাও স্বীকার করেছেন তিনি।
[৩] সিআইডি জানায়, ২০১৭ সালের ২৩ ডিসেম্বর শহিদুল ইসলাম (৪৭) নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় তার মা তমিরুন নেসা বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ৫ মার্চ রোজিনা বেগম, জব্বার শেখ ও মতিরন নেসাকে আসামী করে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
[৪] পিবিআই কুষ্টিয়া ওই মামলা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল দায়ের করে। আদালতের মাধ্যমে গতবছর ৫ নভেম্বর পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের আদেশ দেয়।
[৫] সিআইডি তদন্তকালীন সময়ে গত ২২ নভেম্বর রোজিনা আক্তারকে আশুলিয়া থানাধীন পলাশবাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। রোজিনা আক্তার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আদালতকে রোজিনা জানান, ২০১৭ সালের ২৩ ডিসেম্বর রাতে মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানাধীন নবগ্রাম মাঠে তার প্রেমিক আব্দুল মোমিন এর সহযোগিতায় শহিদুলকে গলা ও পায়ের রগ কেটে হত্যা করে। রোজিনার দেয়া স্বীকারোক্তির প্রেক্ষিতে হত্যাকান্ডের অন্যতম সহযোগী মোমিনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি।