সমীরণ রায়: [২] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, যেসব জেলায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়নি ও কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, সেসব জেলায় দ্রুত কাউন্সিল করার নির্দেশনা দিয়েছেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে জেলা সম্মেলনের আগে উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তিনি নেতাকর্মীদের কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাউন্সিল করার নির্দেশ দেন।
[৩] তিনি বলেন, চিহ্নিত অপরাধী, চাঁদাবাজ, দখলদার ও সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর কাউকে দলে নেওয়া যাবে না। ত্যাগী নেতাকর্মীদের জন্য রাজনীতিতে টিকে থাকার এবং এগিয়ে যাওয়ার পথ সৃষ্টি করতে হবে।
[৪] বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছে। সুতরাং সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে পরবর্তী নির্বাচন হবে। তাই শাসন দীর্ঘায়িত করার কোনো ইচ্ছাও সরকারের নেই, সুযোগও নেই। নির্বাচনের পথে না হেঁটে ক্ষমতায় যেতে নানান অগণতান্ত্রিক পথ খোঁজা বিএনপির পুরনো অভ্যাস। তাদের দুঃশাসন এখনো মানুষকে তাড়া করে। তাই তারা জনমানুষের আস্থা হারিয়েছে। শেখ হাসিনা সরকার উন্নয়ন বান্ধব। দেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে নিচ্ছে বলেই জনগণ বারবার আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করছে।
[৫] তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব দেশের মানুষের স্বস্তি দেখতে পান না। দেখতে পান অপরাধীদের ভীতসন্ত্রস্ত মুখচ্ছবি। আওয়ামী লীগ কোনো খেলা বা ষড়যন্ত্রে বিশ্বাসী নয়। বরং আওয়ামী লীগই বারবার ষড়যন্ত্রের শিকার।
[৬] সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, মগুরায় কারা হামলা করেছে তা তদন্ত হওয়া দরকার। এ ঘটনা তাদের আভ্যন্তরীণ কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ কি না তা খতিয়ে দেখাও দরকার। অপরাধী কোনো দলের নয়।
[৭] রোববার তাঁর বাসভবনে বকে ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :