শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ১২:২০ দুপুর
আপডেট : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ১২:২০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ধর্ষণের শাস্তি : মাটিতে লুটিয়ে পড়লে চিকিৎসা দিয়ে আবারও বেত্রাঘাত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:  শিশু ধর্ষণের অভিযোগে ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে এক তরুণকে প্রকাশ্যে ১৬৪ বার বেত্রাঘাত করা হয়েছে। আঘাতের তাড়নায় ১৯ বছরের ওই তরুণ মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর একটু সুস্থ হলে পুনরায় তার ওপর বেত্রাঘাত চলতে থাকে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘গত বছর এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জনসম্মুখে ‘শরীয়াহর নিয়ম’ অনুযায়ী তাকে শাস্তি দেওয়া হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বোরখা পরিহিত এক কর্মকর্তা তাকে বেত্রাঘাত করেন। আঘাতে কারণে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ওই তরুণ। মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে কাতরাতে থাকেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আবার তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়।’

দেশটিতে ইসলামিক আইনের লঙ্ঘন করলে ইন্দোনেশিয়ায় এ কায়দায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া হয়। তবে এতবার চাবুকের ঘা দেওয়ার সাজা শুধুমাত্র গুরুতর অপরাধ করলেই দেওয়া হয়।

তবে এরকম শাস্তির বিধানকে মানবাধিকার সংস্থাগুলো ব্যাপক সমালোচনা করেন। প্রদেশটিতে জুয়া, ব্যভিচার, অ্যালকোহল পান করা এবং সমকামী বা বিবাহ-পূর্ব শারীরিক সম্পর্কসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের দায়ে এ ধরনের শাস্তির বিধান রয়েছে। আবার শাস্তির এ বিধানকে দেশটির সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণও সমর্থন করে থাকেন।

 

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়