শরীফ শাওন: [২] অভিভাবকরা জানান, অটোপাসের সিদ্ধান্তে সকল শিক্ষার্থী পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হবে। এতে শূন্য আসনের সংকট থাকবে। আবার লটারির মাধ্যমে ভর্তি ব্যবস্থায় কম সংখ্যক আসনের বিপরীতে অনেক শিক্ষার্থী থাকবে। বিশেষ করে নামি দামি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সুযোগ সীমিত থাকবে।
[৩] অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু বলেন, অটোপাসের ফলে দ্বিতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত আসন সংখ্যা কম থাকবে। সেক্ষেত্রে লটারির বিষয়ে খুব বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।
[৪] মনিপুর বাংলা উচ্চ বিদ্যালয় এবং কলেজ অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন বলেন, প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সাধারণ শিক্ষার্থী ৬০ ও ক্যাচমেন্ট এরিয়া ৪০ শতাংশের পরিবর্তে উভয় ৫০ শতাংশ করা হয়েছে। এছাড়া সরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা ৫টি স্কুল নির্বাচন করতে পারবে। ফলে শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিয়ে আশঙ্কা থাকছে না।
[৫] বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল এন্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল বাহার বলেন, বেসরকারিতে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক লটারি হবে, ফলে শিক্ষার্থীরা যেকোন বিদ্যালয় ভর্তিতে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
[৬] শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন, ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে জানানো হবে, ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :