আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনেস্ট্রেশন(এফডিএ) ভ্যাকসিন অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্যদের এই ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছে। ১৭ ও ১৮ ডিসেম্বর এই বৈঠক হবে। তাই নিশ্চিতভাবেই বলা যায় ১৮ ডিসেম্বরের আগে যুক্তরাষ্ট্রে করোনার ভ্যাকসিন অনুমোদন পাচ্ছে না। সিএনএন
[৩] একটি সূত্র বলছে দেশটিতে সবার আগে অনুমোদন পেতে পারে ফাইজার ও মর্ডানার ভ্যাকসিন দুটি। তবে অ্যাস্ট্রাজেনেকোর ব্যাকসিনের কার্যকারিতা কম হওয়ায় তা এখনই অনুমোদিত নাও হতে পারে। কোম্পানিটির একটি সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্র অনুমোদন না দিলে ইতোমধ্যেই তাদের কাছে বৃহৎ ক্রয়াদেশ দেয়া ৩ দেশের কাছে অনুমোদন চাওয়া হতে পারে। অ্যাস্ট্রাজেনেকার এই মুহূর্তে বৃহৎ ৩ ক্রেতা হলো যুক্তরাজ্য, ভারত ও বাংলাদেশ। পলিটিকো
[৪] নিউ ইয়র্কের গভর্নর অ্যঅন্ড্রু কুমো জানিয়েছেন, এফডিএ অনুমোদন দিলেও তার রাজ্যের গভর্নররা আলাদাভাবে এই ভ্যাকসিন পর্যালোচনা করবেন। তাদের কাছে নিরাপদ মনে না হলে ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে না। এর জবাবে ড. অ্যান্টোনিও ফাউচি বলেছেন, এমনটা করা হলে ভ্যাকসিন এর বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। সিএনবিসি
[৫] তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন হলো ভ্যাকসিন নিরাপদ ও কার্যকরী কিনা। এটি সম্পূর্ণ স্বাধীন গ্রুপ তা নির্ধারণ করে। কেন্দ্রীয় সরকার বা কোম্পানির হাতে কিছুই নেই। বিজ্ঞানী টিকাবীদ এবং পরিসংখ্যানবীদদের উপর আপনার বিশ্বাস রাখতেই হবে।’