আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] কাবুলের একটি ব্যস্ত সেতুর নিচে বাস করে একদল মাদকাসক্ত গৃহহীন মানুষ। একসময় তারা মাদক হিসেবে গ্রহণ ও ব্যবসা করতেন হিরোইনের। কিন্তু এখন তারা মেথ গ্রহণ ও ব্যবসা করেন। হেরোইন উৎপাদনের অন্যতম ক্ষেত্র আফগানিস্তান এখন মেথ উৎপাদনে মিয়ানমারকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। বিবিসি
[৩] মঙ্গলবার প্রকাশিত এক নতুন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তান দ্রুই মেথামফেটামিনের বৈশ্বিক উৎপাদকে পরিণত হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে দ্রুতই ক্রিস্টাল মেথ ও ইয়াবা গেরোইনকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রধান মাদকে পরিণত হবে। আফিমের বদলে আফগানিস্তানের বুনো এলাকায় উৎপাদন হচ্ছে এফারডা। যা ইয়াবা উৎপাদনের প্রধান উপাদানের একটি। এপি
[৪] আফগান মাদক শিল্প বিষয়ক বিশেসজ্ঞ ড. ডেভিড ম্যানসফিল্ড বলেন, ‘আফগানিস্তানের গ্রামীন এলাকাগুলো বদলে গেছে। এখন মেথের ব্যাপক চাহিদা। সেখানকার মাদক শিল্পও নিজেদের বদলে দিচ্ছে এমনকি বার্মাকেও যে কোনও সময় ছাপিয়ে যাবে আফগানরা।’ সিএনবিসি
[৫] মেথের প্রধান উৎপাদক মিয়ানমার। দেমটির যুদ্ধ ও বিদ্রোহ কবলিত এলাকাগুলোতে পপি ও এফারডা চাষ সাধারণ ঘটনা। মাদ উৎপাদনের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলের অন্যতম এলাকা সাবেক বার্মা বলে পরিচিত দেশটি।
আপনার মতামত লিখুন :