দেবদুলাল মুন্না: [২] এ তথ্য সিএনএন, পলিটিকো ও হাফিংটনপোস্টের। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ট্রাম্পকে ‘জয়ী’ ঘোষণার পাশাপাশি নির্বাচনের ফল বদলের জন্য বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে বেশ কয়েকটি মামলা করার পর একে একে মামলায় পরাজয় হওয়ার পরও ট্রাম্প ক্ষমতা ছাড়তে চাইছিলেন না। এরপর যুদ্ধ লাগানোরও চেষ্টা করেছেন। ট্রাম্পের এমন আচরণে রিপাবলিকান দলের শীর্ষ নেতারা ক্ষুদ্ধ হন।
[৩] এ বিষয়ে মিশিগানের রিপাবলিকান নেতা ফ্রেড আপটন সিএনএনকে বলেন, রিপাবলিকান দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা এই পরিস্থিতির ইতি টানতে একমত হন। সিএনএনের ‘ইনসাইড পলিটিকস’ অনুষ্ঠানে ফ্রেড আপটন বলেন, ‘সব শেষ।’
[৪] ট্রাম্পের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি গত রোববার ট্রাম্পকে পরাজয় মেনে নিতে বলেন। সম্প্রতি এবিসি নিউজের এক অনুষ্ঠানে আলাপকালে ট্রাম্পের প্রধান আইনজীবী রুডি জুলিয়ানি ও তাঁর সহকারীদের ‘জাতীয় লজ্জা’ হিসেবে আখ্যা দেন।
[৫] সিএনএন জানায়, রিপাবলিকান দলের পক্ষ থেকে বাউডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল। এটি জানতে পারেন ট্রাম্প। ফলে তার কঠোর অবস্থান পাল্টাতে বাধ্য হয়।
[৬] রিপাবলিকান দলের শীর্ষ নেতা ও নিউজার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিস্টি সিএনএনকে বলেন, আমি প্রেসিডেন্টের একজন সমর্থক ছিলাম। আমি দুবার তাঁকে ভোট দিয়েছি। কিন্তু নির্বাচন হয়ে গেছে। যা ঘটার, তা ঘটে গেছে।মিশিগানের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ফ্রেড আপটন বলেন, ‘ভোটাররা তাঁদের মত দিয়েছেন। এ মতকে শ্রদ্ধা জানানো উচিত। একই কথা ওয়াইওমিং অঙ্গরাজ্যের রিপাবলিকান নেতা লিজ চেনিন ও মেরিল্যান্ড গভর্নর ল্যারি হোগানের
আপনার মতামত লিখুন :