নিজস্ব প্রতিবদেক : [২] বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডবিøউটিএ)। পুরান ঢাকার বাবুবাজার ব্রিজসংলগ্ন এলাকা থেকে সোয়ারীঘাট পর্যন্ত নদীর তীরে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলা হয়।
[৩] সোমবার সকাল ১১টা থেকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে দ্বিতীয় দিনের মতো এ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন বিআইডব্লিউটিএ’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব জামিল। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা নদীবন্দরের নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা গুলজার আলী ও সহকারী পরিচালক রেজাউল করিমসহ সংস্থার অন্য কর্মকর্তারা।
[৪] সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো সকাল ১১টা থেকে অভিযান শুরু হয়ে বেলা সাড়ে ৩টায় শেষ হয়। অভিযানকালে ১৫টি পাকা দোতালা, ২০টি পাকা একতলা, ২৫টি আধাপাকা, ৮৫টি টং ঘর বা টিনের ঘর, ৫টি পাকা দেয়াল ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। মোট ১৫টি অবৈধ স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে ১ দশমিক ৫০ একর নদীর তীরভ‚মি উদ্ধার করা হয়েছে। এসব স্থাপনার মধ্যে সংসদ সদস্য হাজী সেলিমসহ অন্য আরও অনেকের স্থাপনাও রয়েছে।
[৫] অভিযান শুরুর পরপরই অন্য দখলদারের স্বেচ্ছায় তাদের স্থাপনা থেকে প্রয়োজনীয় মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা গেছে। অভিযানের কারণে বেড়িবাঁধ থেকে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যা অভিযান শেষে আবারও স্বাভাবিক হয়। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :