সুজিৎ নন্দী: [২] রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) এই প্রকল্প অত্যাধুনিক হলেও শেষ মুহূর্তে ডিজাইনের পরিবর্তন করা হয়েছে। এরই মধ্যে বৈদ্যুতিক খুঁটি বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। শুরুতে ভূগর্ভস্থ বৈদ্যুতিক লাইন হবার কথা থাকলেও আপাতত তা করা হচ্ছে না।
[৩] রাজউক সূত্র জানায়, পূর্বাচল নতুন শহর নির্মাণ পরিকল্পনার সময় ভূগর্ভস্থ বৈদ্যুতিক লাইন তৈরির দায়িত্ব ডেসকোর ওপর দেয়া হয়।
[৪] ডেসকো সূত্র জানায়, প্লট উন্নয়নের কারণে আপাতত বৈদ্যুতিক খুঁটির মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে মাঝে মাঝে ডিজাইন পরিবর্তন করার কারণে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হচ্ছে।
[৫] সূত্র মতে, আবাসিক প্লট আছে প্রায় ২৫ হাজারের বেশি। এর মধ্যে প্রায় ১৯ হাজারের বেশি প্লট হস্তান্তর হয়েছে। কিন্তু নাগরিক পরিষেবা না থাকায় প্রকল্প এলাকা এখনো বাসযোগ্য হয়নি।
[৬] প্রকল্পটি পাসের পর রাজউক ২০০৪, ২০০৫, ২০০৯ ও ২০১৩ সালে এর নকশা সংশোধন করে। এরপর নকশায় আর কোনো পরিবর্তন আনতে গেলে আদালতের প‚র্বানুমতির নির্দেশনা ছিল। কিন্তু অনুমতি না নিয়ে ২০১৭ সালে পঞ্চমবারের মতো নকশা সংশোধনের উদ্যোগ নেয় রাজউক। পঞ্চম সংশোধনীতে প্রায় ১০০ একর জায়গায় ‘আইকনিক টাওয়ার’, আবাসিক প্লটের সংখ্যা বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক প্লট কাটাছেঁড়া (বর্তমানে আদালতের নির্দেশে বন্ধ আছে), হাসপাতাল ও ক্লিনিকের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ গুরুত্বপ‚র্ণ কিছু পরিবর্তন আনা হয়। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব ,সমর চক্রবর্তী
আপনার মতামত লিখুন :