শিরোনাম
◈ গভীর ঘু‌মে যখন নগরবাসী তখন সংবর্ধনা পে‌লেন আফঈদা-ঋতুপর্ণারা ◈ নারী এশিয়ান কাপে ১১ দলই চূড়ান্ত, ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে সবাই বাংলাদেশের উপ‌রে ◈ চী‌নে এশিয়া কাপ হ‌কি‌তে বাংলা‌দে‌শের হ্যাটট্রিক জয়  ◈ তিন নম্বর সতর্ক সংকেতে সুন্দরবনের খালে আশ্রয় নিয়েছে শত শত মাছ ধরার ট্রলার ◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৩ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:৪৫ সকাল
আপডেট : ২৩ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হাজি সেলিমের এলাকায় বিআইডব্লিউটিএ উচ্ছেদ অভিযানে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে ১৫০টি অবৈধ স্থাপনা

সুজন কৈরী: বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজি সেলিমের এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। পুরান ঢাকার বাবুবাজার ব্রিজসংলগ্ন এলাকা থেকে সোয়ারীঘাট পর্যন্ত নদীর তীরে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলা হয়।

সোমবার সকাল ১১টা থেকে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে দ্বিতীয় দিনের মতো এ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন বিআইডব্লিউটিএ’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব জামিল। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা নদীবন্দরের নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা গুলজার আলী ও সহকারী পরিচালক রেজাউল করিমসহ সংস্থার অন্য কর্মকর্তারা। আইনশৃক্সক্ষলা বাহিনীর সদস্যরা সহযোগীতা করেছেন।

সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো সকাল ১১টা থেকে অভিযান শুরু হয়ে বেলা সাড়ে ৩টায় শেষ হয়। অভিযানকালে ১৫টি পাকা দোতালা, ২০টি পাকা একতলা, ২৫টি আধাপাকা, ৮৫টি টং ঘর বা টিনের ঘর, ৫টি পাকা দেয়াল ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। মোট ১৫টি অবৈধ স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে ১ দশমিক ৫০ একর নদীর তীরভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। এসব স্থাপনার মধ্যে সংসদ সদস্য হাজী সেলিমসহ অন্য আরও অনেকের স্থাপনাও রয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বিঘ্নে যাত্রী যানবাহন চলাচলের স্বার্থে বাবুবাজার থেকে সোয়ারীঘাট সংলগ্ন চাঁন সরদার কোল্ড স্টোর পর্যন্ত ভাসমান দোকানগুলোও অপসারন করা হয়েছে।

সোমবার অভিযান শুরুর পরপরই অন্য দখলদারের স্বেচ্ছায় তাদের স্থাপনা থেকে প্রয়োজনীয় মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা গেছে। অভিযানের কারণে বেড়িবাঁধ থেকে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যা অভিযান শেষে আবারও স্বাভাবিক হয়।

এর আগে রোববার প্রথমদিনের মতো পুরান ঢাকার ওয়াইজঘাট থেকে বাদামতলী এলাকা পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চালায় বিআইডব্লিউটিএ। অভিযানকালে ১৭০টি স্থাপনা ভেঙে ফেলা হয়। এতে উদ্ধার হয় নদী তীরের অন্তত তিন একর জমি।

রেজাউল করিম আরও জানান, আগামী সপ্তাহে আবারও দুদিন নদীর তীরভূমি উদ্ধারে অভিযান চালানো হবে। কোনদিন কোথা থেকে শুরু হবে তা পরে জানানো হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়