মঈন উদ্দীন: [২] বাঘা উপজেলার আড়ানী ইউনিয়নের খোর্দ্দবাউসা গ্রামে পাখির বাসা বাবদ বাগান মালিকদের ক্ষতি পূরণের অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
[৩] পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব দীপক কুমার চক্রবর্তীর স্বাক্ষরিত একটি পত্রে বন অধিদপ্তরের অনুন্নয়ন খাত থেকে মোট পাঁচজন বাগান মালিককে পাখির বাসার জন্য মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার টাকা ইজারা বাবদ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত কয়েক বছর থেকে শামুকখোল অতিথি পাখি এই বাগানে আসায় আম বাগানের ক্ষতি হওয়ায় এই অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়।
[৪] বনবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১ নভেম্বর পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন খাত থেকে বন অধিদপ্তরকে খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের আমবাগানে শামুকখোল পাখির বাসার জন্য আমচাষিদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে এই বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যে পাঁচজন আমবাগান মালিক এই বরাদ্দ পাচ্ছেন তারা হলেন খোর্দ্দ বাউসা গ্রামের মঞ্জুর রহমান, সানার উদ্দিন, সাহাদত হোসেন, শফিকুল ইসলাম ও ফারুক আনোয়ার।
[৫] আমবাগান পরিদর্শন করে পাখির অবস্থা দেখতে আসেন বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল ঢাকার বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে, রাজশাহী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) জিল্লুর রহমান, রাজশাহী সামাজিক বনবিভাগের সহকারী বনসংরক্ষক
মেহেদী হাসান, বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা রাহাত হোসেন, ওয়াইল্ড লাইফ রেঞ্জার হেলিম রায়হান ও বন্যপ্রাণী পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর।
[৬] এ সময় তারা বাগান মালিক ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সম্পাদনায় জেরিন আহমেদ।