লাইজুল ইসলাম: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, আমাদের কাছে ইতিমধ্যে লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নাম আসতে শুরু করেছে। চট্টগ্রামে বেশির ভাগ হাসপাতালের তালিকা চলে এসেছে। আরো কয়েকটি বিভাগের হাসপাতালের হিসেব পাওয়া গেছে। তবে পূর্ণাঙ্গ না। আমরা পূর্ণাঙ্গ তালিকার জন্য অপেক্ষায় আছি।
[৩] ডা. খুরশীদ বলেন, লাইসেন্স ছাড়া দেশে কত হাসপাতাল ক্লিনিক আছে তা আমার আগে জানতে হবে। সেই হিসেবটা পাওয়ার জন্য প্রত্যেক জেলার সিভিল সার্জনদের বলেছি তালিকা পাঠাতে। আগামী দুই তিন দিনের মধ্যে আশা করছি এই তালিকা হাতে পাওয়া যাবে। এরপরই অভিযান শুরু হবে।
[৪] ডা. আবুল বাশার বলেন, যাদের লাইসেন্স আছে তাদের কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু যাদের লাইসেন্স নাই তার বিপদে পড়বে। তবে অভিযান চালাতে চাইলেই হবে না। আমার লোকবলের ক্ষমতাও লাগবে। ঢাকার বাইরে কিছু হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে যা স্থানীয়দের প্রভাবে চলে। এসব ক্লিনিক ও হাসপাতাল বন্ধ করা খুবই কঠিন। আর ঢাকায় তো পুরাটাই অসম্ভব। আমার হাতে মাত্র তিনজন লোকবল আছে।
[৫] স্বাস্থ্য অদিপ্তরের হাসপাতাল বিভাগের পরিচালক ফরিদ মিয়া বলেন, নন-লাইসেন্স হাসপাতালের তালিকা আসতে শুরু করেছে। তবে সব এক সঙ্গে করে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এই বিষয়ে আমাদের অভ্যন্তরীণ একটি কমিটিও কাজ করছে। লাইসেন্স ছাড়া হাসপাতালের বিরুদ্ধে এবার বৃহৎ অভিযান শুরু হবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু