শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ১৬ নভেম্বর, ২০২০, ০২:০০ রাত
আপডেট : ১৬ নভেম্বর, ২০২০, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লক্ষ্মীপুরে ১ হাজার ৭শ’ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি চাষ

জাহাঙ্গীর লিটন: [২] লক্ষ্মীপুরে ব্যাপক হারে শীতকালীন শাক-সবজির আবাদ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলার ৫ উপজেলার কৃষকরা বাজারে লাল শাক, মুলা শাক, সীম, লাউশাক ও ধনিয়া পাতা সরবরাহ শুরু করেছেন। জমিতে বর্ষার পানি জমে থাকায় কোনো কোনো চাষি এখনও সবজির জন্য জমি তৈরি করছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায়ও শীতকালীন সবজি রপ্তানি করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। ডিসেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত শাক সবজির আবাদ অব্যাহত থাকবে।

[৩] জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর জেলায় ৫হাজার ২শ হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাক-সবজি আবাদের ল্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৭শত হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি চাষ সম্পন্ন হয়েছে।

[৪] সদর উপজেলার চররমনি মহন ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষকরা শীতকালীন সবজি চাষাবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করছেন। আবার অনেকের সবজি বড় হয়ে গেছে এবং বিক্রিও শুরু করেছেন। অধিকাংশ জমিতে লাল শাক, মুলার শাক, ধনিয়া পাতা, খিরাই, কুমড়া, লাউ, পুঁই শাক, টমেটোর আবাদ হয়েছে।

[৫] লক্ষ্মীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসার অধিদপ্তরের উপ-সহকারী আবুল হোসেন বলেন, জেলায় শীতকালীন সবজির যে ল্যমাত্রা রয়েছে তার মধ্যে প্রায় ১হাজার ৭শ হেক্টর জমিতে আবাদ শেষ হয়েছে, চলিত মাসের মধ্যে বাকী জমিতে আবাদ সম্পন্ন হবে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বাজারে স্থানীয় সবজি পুরোপুরি আমদানি শুরু হবে। প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না থাকলে লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন হবে এবং কৃষকরাও লাভবান হবেন। সম্পাদনা: সাদেক আলী

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়