কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিওগুলো রোহিঙ্গাদের ভাষানচরে যাওয়ার বিরোধীতা করে তাদের ওপর খবরদারি করছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গারা এখন যেখানে রয়েছেন সেখানে অতি বৃষ্টি হলে পাহাড় ধস হবে এবং এতে ব্যাপক প্রাণহানী ঘটবে।
[৩] কবে নাগাদ তাদেরকে ভাষানচরে পাঠানো হবে সেটি এখনও সুনির্দ্দিষ্ট নয়, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৩ হাজার রোহিঙ্গা পরিবার সদস্য (প্রায় এক লাখ) ভাষানচরে পাঠানো হবে।
[৪] পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটি অত্যন্ত সুন্দর একটি দ্বীপ। যে স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে সেগুলো খুবই ভালো। আশকরি, রোহিঙ্গারা সেখানে গেলে আর কোথাও ফিরতে চাইবে না এবং অনেকেই সেখানে যেতে ইচ্ছুক।
[৫] এখন যেখানে আছে সেখানে তিন বেলা খায় ও মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। তাদের কোনো কাজ নেই, ভাষানচরে গেলে তারা কৃষি খামার ও গার্মেন্ট গড়ে তুলতে পারবে।
[৬] ভাষানচরে এখন ৩০৬ জন রোহিঙ্গা আছে। তাদের মধ্যে নারীরা পার্লার চালু করেছে।
[৭] রোববার রাজশাহী কলেজে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিস্তা চুক্তি মোটামুটি রেডি হয়ে আছে, ভারতের অভ্যন্তরীণ কারণে এটি ঝুলে আছে। যে কোনো সময় হয়ে যাবে। ভারত আমাদের বড়ো ঘনিষ্ঠ বন্ধু। বাংলাদেশ সরকার নিজের স্বার্থ বিরোধী কোনো কাজ করবে না। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু
আপনার মতামত লিখুন :