নূর মোহাম্মদ: [২] পঞ্চগড় সদরের তালমা নদী দখল-ভরাট ও নির্মাণকাজ বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেওয়া হয়। বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের বেঞ্চ থেকে এ নির্দেশনা আসে। সেইসঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণ করে দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
[৩] গণমাধ্যমে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন যুক্ত করে জনস্বার্থে হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশ ওই রিট করে। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি জানান, জেলা প্রশাসককে ৬ মাসের মধ্যে সি.এস/আর.এস নকশা অনুসারে দখলদারদের সুনির্দিষ্ট তালিকা করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
[৪] তালমা নদী রক্ষায় সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না এবং নদী রক্ষায় কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন আদালত। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক, পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (ভূমি), পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসিল্যান্ড এবং ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :