ডেস্ক রিপোর্ট: দেশে হৃদরোগ হয়ে উঠেছে নীরব ঘাতক। প্রতি বছরই বাড়ছে হৃদরোগীর সংখ্যা। হাসপাতাল ভেদে এর পরিমাণ ১০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত। বছরে মৃত্যু হচ্ছে ২ লাখ ৭৭ হাজার মানুষের। অস্বাস্থ্যকর খাবার, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন বাড়ায় হৃদরোগ এবং এই রোগে মৃত্যুঝুঁকি। তাই অকালমৃত্যু রোধে সচেতনতা বৃদ্ধি ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। ইনডিপেনডেন্ট টিভি
দেশে বাড়ছে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যানসারসহ অসংক্রামক রোগীর সংখ্যা। দেশে প্রতি বছর যতো মানুষ মারা যায়, তার ৬৭ শতাংশের জন্যই দায়ী এসব রোগ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হৃদরোগে।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের জরিপ বলছে, ২০১৮ সালের চেয়ে ২০১৯ সালে হৃদরোগী বেড়েছে ১০ দশমিক তিন তিন শতাংশ। আর ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে একই সময়ে রোগী বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। একই চিত্র অন্য হাসপাতালগুলোতেও।
দেশে হৃদরোগী বাড়লেও সরকারি পর্যায়ে নেই কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। স্বাস্থ্য খাতের পেছনে যে বরাদ্দ থাকে তা সাধারণত ব্যয় হয় চিকিৎসার পেছনে। সচেতনতার পাশাপাশি বরাদ্দ বাড়ালে এসব রোগ কমতে পারে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের হিসাব বলছে, দেশে বর্তমানে হৃদরোগীর সংখ্যা ৮৭ লাখ। প্রতিবছরই বাড়ছে এ সংখ্যা।
আপনার মতামত লিখুন :