শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১২ নভেম্বর, ২০২০, ১২:২৫ দুপুর
আপডেট : ১২ নভেম্বর, ২০২০, ১২:২৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সংসদে বঙ্গবন্ধু স্মারক বক্তৃতার ওপর সাধারণ আলোচনা তৃতীয় দিন শুরু

মনিরুল ইসলাম: [২] জাতীয় সংসদে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় ও বর্ণাঢ্য জীবনের উপর তৃতীয় দিনের মতো আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনার জন্য সাধারণ প্রস্তাব উত্থাপন করেন গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য, সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

[৩] বুধবার সন্ধ্যায় স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপস্থিত রয়েছেন। আলোচনা চলছে। আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম।

[৪] গত মঙ্গলবার রাতে এই আলোচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, সরকারী দল আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ, শাহাজান খান, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, মীর্জা আজম ও নূরুল ইসলাম নাহিদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সদস্য মো. ফখরুল ইমাম।

[৫] এদিকে, সোমবার সন্ধ্যায় স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদের বিশেষ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির স্মারক বক্তৃতার পর জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালী-বিধির ১৪৭ বিধির আওতায় প্রস্তাব উত্থাপন করেন শেখ হাসিনা। এরপর ওই প্রস্তাবের উপর সাধারণ আলোচনা শুরু হয়। গতকাল পর্যন্ত মোট ১৮ জন সংসদ সদস্য আলোচনায় অংশ নেন।

[৬] সোমবার সংসদে প্রস্তাব উপস্থাপনের আগে প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, স্বাধীনতার পর একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার জন্য মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন তিনি। সেই সময়কালে বাংলাদেশের উন্নয়নের সামগ্রিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেন তিনি।

[৭] তিনি বলেন, ২০২০ সালে জন্মশতবার্ষিকীতে মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে তাঁর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক এবং কর্মময় জীবন ও দর্শনের ওপর জাতীয় সংসদে বিশেষ আলোচনার মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করা হউক।

[৮] প্রধানমন্ত্রীর এ প্রস্তাবটি নিয়ে টানা ৪দিন আলোচনা শেষে কাল বৃহস্পতিবার প্রস্তাবটি কণ্ঠভোটে গ্রহণ করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীকে (মুজিববর্ষ-২০২০) স্মরণীয় করে রাখতে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গত রবিবার জাতীয় সংসদের এই বিশেষ অধিবেশন শুরু হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়