রাশিদুল ইসলাম : [৩] কোভিড ভাইরাসে বিশ্বে ১২ লাখ মানুষ মারা যাওয়ার পর যখন ৫ কোটি মানুষ আক্রান্ত এবং ১০ মাস অপেক্ষার পর একের পর এক দেশ টিকার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এবছরেই ফাইজার ৫ কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন ছাড়াও আগামী বছর এ উৎপাদন ১.৩ বিলিয়ন নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। ফক্স নিউজ

[৪] যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ বলছে তারা প্রতি মাসে ২ কোটি কোভিড টিকা দিতে শুরু করবেন নভেম্বরের শেষের দিকে।
[৪] গত জুলাইতে ফাইজার/বায়োএনটেকের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসন ১.৯৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করে ১০ কোটি ডোজ টিকার জন্যে। যুক্তরাষ্ট্রই একমাত্র দেশ টিকার পরিমান ও মূল্য প্রকাশ করে। একই সঙ্গে আরো ৫০ কোটি ডোজ টিকা ক্রয়ের আলোচনা চলছে।

[৫] কিন্তু ফাইজার/বায়োএনটেক অন্য ৯টি দেশের সঙ্গে টিকা নিয়ে যে চুক্তি করেছে সে সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি।

[৬] ইউরোপিও ইউনিয়ন ফাইজার/বায়োএনটেকের কাছ থেকে ২০ কোটি ডোজ টিকা ক্রয় ছাড়াও আরো ১০ কোটি ডোজ টিকা কেনার জন্যে চেষ্টা করছে।

[৭] জাপান কিনছে ১২ কোটি ডোজ টিকা।

[৮] ব্রিটেন ৩ কোটি ডোজ টিকা এবং হংকং এন্ড ম্যাকাও কিনবে ১ কোটি ডোজ টিকা। কানাডা টিকা কেনার চুক্তি করলেও সংখ্যা জানায়নি।

[৯] তবে এফডিএ যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাসপাতালে কোভিড রোগির জন্যে টিকা ব্যবহার কঠোরভাবে নিষেধ করেছে।

[১০] একই সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসন এলি লিলি’র কাছ থেকে কোভিড রোগীদের চিকিৎসার জন্যে ‘বামলানিভিমাব’ এ্যান্টিবডি (৩ লাখ) সংগ্রহ বাবদ সাড়ে ৩৭ কোটি ডলারের একটি চুক্তি করে যা দুই মাসে সরবরাহের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এছাড়া সাড়ে ৬ লাখ ডোজ এ্যান্টিবডির জন্যে ৮১২ মিলিয়নের আরেকটি চুক্তি করেছে।