জাকির আকন: [২] সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসে কর্মরত পশু চিকিৎসক না থাকায় ফিল্ড এ্যাসিসটেন্টরা হাসপাতালে আগত গবাদি পশুর চিকিৎসা দিচ্ছে।
[৩] স্থানীয় গবাদি মালিকরা জানান, এই হাসপাতালে পশু চিকিৎসক না থাকায় খামারী মালিকদের একমাত্র ভরসা ফিল্ড এ্যাসিটেন্ট ও গ্রাম্য পশু চিকিৎসকরা।
[৪] সরজমিনে ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের উপজেলা লাইভ ষ্টক অফিসার পদটিতে দীর্ঘদিন কোন পশু চিকিৎসক নেই । প্রজনন সহকারী নেই দীর্ঘদিন। ভেটনারী সার্জেন্ট ( ভি,এস) হিসাবে কর্মরত একমাত্র ডাক্তার ও রয়েছে ছুটিতে ফলে হাসপাতালে পশু চিকিৎসা নিতে আসা গবাদি মালিকদের ভরসা ফিল্ড এ্যাসিসটেন্টরা্র।
[৫] বুধবার (১১ নভেম্বর) সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার চকগ্রাম গবাদি পশুর মালিক আজম আলী প্রাণী সম্পদ হাসপাতালে এসেছেন কিন্তু ভেটনারী সার্জেন্ট হিসাবে কর্মরত একমাত্র ডাক্তার কে না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
[৬] ফিল্ড এ্যাসিসটেন্ট মোঃ সোহল রানা গরু ও বাছুর ও ছাগলের চিকিৎসা দিচ্ছেন । আগত পশু মালিকেরা অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে জানান একমাত্র ডাক্তারকে পাওয়া যায়।
[৭] উপজেলা সদরের আতিকুল ইসলামসহ অনেকেই জানান, দুপুরের পরেই পশু হাসপাতালের অফিস বন্ধ থাকে ফলে গবাদি পশুর মালিকরা গেটে ওষুধ দোকানিদের (গ্রাম্য চিকিৎসক) কাছে চিকিৎসা নেন।
[৮] ফিল্ড এ্যাসিসটেন্ট সোহেল রানা জানান, ভেটনারী সার্জেন্ট (ভি, এস) শরিফুল ইসলাম ছুটিতে আছেন। ভেটনারী সার্জেন্ট (ভি, এস) শরিফুল ইসলামের মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি তার পিতার অসুস্থতার কারণে ছুটিতে আছেন। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :