রাশিদ রিয়াজ : কোভিড লকডাউনের কারণেই এসব বার ও ক্লাব বন্ধ করে দেয়া হয়। ডিসেম্বরে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু বার, পাব ও ক্লাব খুলে কোভিড সংক্রমণ পরিস্থিতি কি দাঁড়ায় তা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এখন অবশ্য সিঙ্গাপুরে নতুন করে কোভিড আক্রান্ত হচ্ছে না কেউ। কিছু নাইটক্লাবও খুলে দেয়া হবে। কোভিড পরিস্থিতি থেকে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে উত্তরণ ঘটাতে এসব প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পর বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ কাজে লাগবে। সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও শিল্প এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যকারিতা ও রাতের শিল্পসম্মত জীবন যাত্রার দক্ষতা নির্ধারণের জন্যেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অন্তত দুইমাস পর্যবেক্ষণ করে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করা হবে। এরপর এধরণের শিথিলতা আরো তিনমাস বৃদ্ধি করা হবে। তারপর শিল্পকারখানা পুরোদমে খোলার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। গত সাতমাস ধরে সিঙ্গাপুরে লকডাউনের আওতায় এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। গত কয়েক মাসে আড়াই’শ মানুষের সমাবেশ ঘটে এমন অনুষ্ঠান করতে দেয়া হচ্ছে। ব্লুমবার্গ
তবে ক্লাব, বার কিংবা পাবে আগত মানুষকে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে। শুধুমাত্র খাবার বা পান করার সময় মাস্ক খোলা যাবে। এ্যালকোহল বিক্রি করা যাবে না। রাত সাড়ে ১০টার পর এ্যালকোহল পরিবেশন করা যাবে। যারা এসব স্থানে আসবেন তাদের অবশ্যই কোভিড টেস্টে নেগেটিভ ফলাফল থাকতে হবে। ক্লোজ সার্কিট টেলিভিশন ক্যামেরায় সার্বক্ষণিক চালু থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি রুম ও এলাকায় সার্বক্ষণিক সবার গতিবিধি নজরে রাখা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :