[৩] নিহতরা হলেন, মুরাদনগর থানার যাত্রাপুর গ্রামের নাবালক মিয়া(৭২), তার স্ত্রী আয়েশা খাতুন(৬০), ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ফাতেমা(৫৫) ও পুতের ঘরের নাতনি নাদিয়া(৫)।

[৪] আহতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটিয়ারার বিল্লাল মিয়া(২২), সুনামগঞ্জের ছাতক নরসিংহপুরের প্রাইভেটকার ড্রাইভার সালমান(২২), মুরাদনগর থানার যাত্রাপুর গ্রামের নিহত নাবালক মিয়ার ছোটভাই খুরশেদ আলম(৬০) ও নাতনি জান্নাত(৪)৷

[৫] স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুপুরে কুটি- চৌমুহনী থেকে খুরশিদ মিয়া সিএনজি যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসার পথে সৈয়দাবাদ কুমিল্লা অভিমুখী ট্রাকের সাথে সিএনজি ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ওই সময় ৬-৮ জন ঘটনাস্থলে আহত হয়।

[৬] পুলিশ ও স্থানীয়রা আহতদেরকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ৪জনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত ৪জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুর রহমান বলে, খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে ছুটে আসি। ট্রাকচালক পালিয়ে গেছেন কিন্তু ট্রাকটি আটক করা হয়েছে। তিনি জানান, এ ঘটনায় যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে। সম্পাদনা: সাদেক আলী