লাইজুল ইসলাম: [৩] সকালে আদদীন হাসপাতাল ও হলি ফ্যামিলী হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় রোগীরা মাস্ক পরেছেন তবে শুধু হাসপাতালের ভেতরেই। তবে বাইরে বেরিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই অনেকে খুলে ফেলছেন মাস্ক। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি আছে সবার।
[৪] আদদীন হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা তবিবুর রহমান জানান, সরকার যে নির্দেশনা দিয়েছে তা আমরা প্রতিপালন করছি। নো মাস্ক নো ট্রিটমেন্ট। মাস্ক পরা সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। হাসপাতালের প্রত্যেকটি ডেস্কে লেখা আছে মাস্ক বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেকে পরে না। জোর করে পরাতে হয়।
[৫] তিনি আরও বলেন, এই হাসপাতালের দেয়ালে সাউন্ডবক্স আছে। আমরা কেন্দ্রীয় ভাবে কিছুক্ষণ পর পর ঘোষণা দিচ্ছি। যাতে সবার ভেতরে সচেতনতা সৃষ্টি হয়।
[৬] হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ মোরশেদ বলেন, রাজধানীর মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। কারণ করোনার প্রকোপ ঢাকাতেই বেশি। আমাদের হাসপাতাল কোভিড ইউনিট ছিলো। এখন আমরা সাধারণ হাসপাতালের মত সবার চিকিৎসা দিচ্ছি। যারা আসছেন তাদের আমরা বলছি মাস্ক পরতে।
[৭] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশিদ আলম বলেন, দেশের মানুষের জন্য একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকেও মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। হাসপাতাল, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে মাস্ক না পরলে সেবা পাওয়া যাবে না। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :